বাংলাদেশের একটা ছোট একটা জেলা নাম শরিয়তপুর। সেই খানে জন্ম নেওয়া এক নারীর কথা
আমরা অনেকেই তার পরিবার পরিজনদের সম্পর্কে অবগত। আজ সে মেয়েটি কথা আজ বলবো।
যখন সিলেট সুনামগঞ্জ বন্যায় ভেঁসে লক্ষ্য লক্ষ্য মানুষের প্রাঁণ ঝুঁকি তে। তখন সে মেয়েটি আর থেমে থাকিনি।
যখন হাজারো মানুষ সিলেট সুনামগঞ্জ নেত্রকোনা বগুড়া ফেনীর মানুষের পাশে দাঁড়ায়। তখন ও তিনি ছুটে এসেছিলেন, তার জন্মসূত্রে বাংলাদেশ।
এবং তিনি ও বিপদগ্রস্ত মানুষ পাশে এসে দাঁড়ায়।
অনেকের কথা নিউজ পেপারে উঠে আসে, কিন্ত তার কথা এখনো আমরা কেহ শুনতে পারিনি।
তার কথা আর কি বলবো এই খানে টাকা অংক টা না বলি, যখন চট্টগ্রাম সীতাকুন্ড আগুনের ধোঁয়া এসে মানুষ মারা যায়।
তখন তিনি সেই মানুষ গুলোর জন্য সাড়ে তিন কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছেন৷
এবং ফায়ারসার্ভিস কর্মীরা যতো গুলো মারা গিয়েছেন, তাদের পরিবার থেকে এক এক সদস্য কে বেছে নেন তিনি।
এবং তাদের কে চাকুরী দেবার জন্য প্রধানমন্ত্রী কাছে সুপারিশ করেন।
তিনি কথা দিয়েছেন তাদের চাকুরী সে দিয়ে দিবেন। অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়াবেন তিনি৷
এবার চলে আসি সিলেট সুনামগঞ্জ দিকে, অনেকেই লক্ষ্য লক্ষ্য টাকা বিনিয়োগ করেছেন।
কিন্ত তার অবদান ছিলো সব থেকে বেশি৷
যখন সে শুনতে পায়, তার দেশের মানুষের ভালো নেই, বন্যায় তাদের ঘর বাড়ি ভেঁসে যাচ্ছে,তখন তিনি ছুটে আসেন দেশে।
যদি ও সিলেট সুনামগঞ্জ মানুষ তাকে চিনে না দেশের মেয়ে হয়ে তার দ্বায়িত্ব থেকে তিনি এক পা পিছু পড়েনি।
বলছি আমি সেই অন্তু রহমানীর কথা, তিনি অারো বলেন যদি সিলেট সুনামগঞ্জ মানুষ খেতে না পারে ঘুমাতে না পারে তিনি সে দিকে ও লক্ষ্য রাখবেন।
তিনি আরো বলেন, যদি রোহিংগা রা বাংলাদেশে থাকতে পারে।
তাহলে আমাদের দেশের মানুষ ও ওর থেকে ও বিলাসবহুল ভাবে থাকবেই ইনশাআল্লা