কাজটি করে পরিশ্রম স্বার্থক হয়েছে: সজল

দর্শকনন্দিত জনপ্রিয় অভিনেতা আব্দুন নূর সজল। সম্প্রতি তার দেশীয় ওটিটি প্লাটফরম বিঞ্জে মুক্তি পাওয়া ” ব্যাচ ২০০৩ ” চলচ্চিত্রটি সকলের নজর কেড়েছে। জাতীয় একটি দৈনিক পত্রিকার অনলাইন লাইভ সাক্ষাতকারে তিনি জানান; “ব্যাচ ২০০৩” এর নানা দিক। তিনি বলেন; ব্যাচ ২০০৩ চলচ্চিত্রটি এমন একটি চলচ্চিত্র যেখানে কেউ আমাকে খলনায়ক আবার কেউ বলছে নায়ক৷ শুটি চলেছে ১৯ দিন; আর এ ১৯ দিনে প্রতিদিন ২ ঘন্টা করে ঘুমিয়েছেন তিনি৷ কেননা এ শুটিংটি যখন চলেছিল তখন করোনার প্রকোপ বেড়েছিল সেই সুবাধে রাজেন্দ্রপুর (ঢাকার বাহিরে) শুটিং থাকাতে কেউ শুট করে ঢাকাতে ফিরে আবার পরেরদিন ভোরে শুটিংয়ে অংশ নেওয়াটা (সময় সাপেক্ষ ব্যাপার ছিল)..
লাইভ চলাকালে নুসরাত জাহান নামে একজন লিখেছেন-
কেমন আছেন সজল ভাইয়া? “ব্যাচ ২০০৩” চলচ্চিত্রের সাইকো সুমন চরিত্রের প্রতিটা দৃশ্যেই মুগ্ধ হয়েছি৷ বিশেষ করে কুঁড়াল হাতে নিয়ে যেদিন বন্ধু চলে যায়….গান গেয়ে যাওয়ার দৃশ্যটি মনে রাখার মত৷ “কলকাতার একজন ভক্ত ( বনানী চ্যাটার্জী) লিখেছেন –
জনাব সজল…আপনার অভিয়ন বেশ ভালো লাগে… ভালোবাসা অবিরাম (কলকাতা হতে)..
সজল জানান; চলচ্চিত্রটি নিয়ে এতোটা সাড়া পাবো ভাবিনি ; আশার চাইতেও অনেক বেশী সাড়া পেয়েছি৷ এ চলচ্চিত্রটি করতে গিয়ে ব্যক্তিগতভাবে ব্যতিক্রমধর্মী লুকের জন্য ৬ মাস
দাঁড়ির গেটআপে পরিবর্তন করতে হয়েছে। শুটিংয়ে একটি দৃশ্যে করতে গিয়ে চোখের ভ্রূ পুড়ে গিয়েছিল এবং অভিনেত্রী নওশবা’র চুল পুড়ে গিয়েছিল। তবে কষ্টের স্বার্থক হয়েছে। চলচ্চিত্রের পরিচালক পার্থ সরকার সহ ইউনিটের
সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। এছাড়া সামনে ব্যতিক্রম এমন কিছু কাজ করতে চাই যেসব কাজের গল্পে সামাজিক বার্তাবহন করবে।

সদ্য প্রকাশিত

সম্পর্কিত পোস্ট